নবীয়ে কারীম (স:)
বলেন, "যে
ব্যক্তি কোন
অন্যায় কাজ
হতে দেখে
তবে শক্তি
থাকলে হাতের
দ্বারা তা
বন্ধ করে
দিবে।
আর এতটুকু
শক্তি যদি
না থাকে
তবে মুখের
দ্বারা বন্ধ
করবে।
আর সেটাও
সম্ভব না
হলে অন্তরে
উক্ত কাজকে
ঘৃনা করবে। (অথবা
তা বন্ধ
হওয়ার জন্য
অন্তর দিয়ে দোয়া করবে)
এবং এটা
ঈমানের সর্বনিম্ন
স্তর"।
অন্য হাদিসে
আছে, "যদি
সে অন্তরে
এটাকে ঘৃনা
করল তবুও
দায়িত্ব থেকে
মুক্তি পেল"। অন্য
হাদিসে বলা
হয়েছে, "যে
ব্যক্তি অন্তরে
তা ঘৃনা
করল সে
ঈমানদার বটে,
কিন্তু তার
চেয়ে নিম্নস্তরের
কোন ঈমান
নাই"।
-( মোসলেম, তিরমিযি )
হুজুরের এরশাদাবলীর সাথে
আমরা প্রত্যেকে
নিজ নিজ
অবস্থা যেন
একটু যাচাই
করে দেখি
যে, আমাদের
মধ্যে কতজন
লোক আছে
যে, অন্যায়
কাজ দেখলে
তা হাত
দিয়ে বন্ধ
করার চেষ্টা
করি অথবা
মুখ দিয়ে
তা অন্যায়
বলে প্রকাশ
করি অথবা
কমপক্ষে দুর্বল
ঈমান হিসাবে
অন্তরে তা
ঘৃনা করি। নির্জনে
বসে একটু
চিন্তা করা
উচিত যে,
কি হওয়ার
কথা ছিল
আর কি
হচ্ছে ?
0 comments:
Post a Comment