١٣٢ وَأْمُرْ أَهْلَكَ بِالصَّلَاةِ وَاصْطَبِرْ عَلَيْهَا ۖ لَا نَسْأَلُكَ رِزْقًا ۖ نَحْنُ نَرْزُقُكَ ۗ وَالْعَاقِبَةُ لِلتَّقْوَىٰ
And exhort your
people to pray, and patiently adhere to it. We ask of you no sustenance,
but it is We who sustain you. The good ending is that for
righteousness.
" হে আমার
প্রিয় নবী!
আপনার পরিবারের
সবাইকে নামাজের
আদেশ করুন
এবং নিজেও
এর উপর
মজবুত থাকুন। আমি
আপনার নিকট
রিজিক চাই
না, বরং
রিজিক তো
আমিই আপনাকে
দান করব
এবং শুভ
পরিনাম একমাত্র
পরহেজগারীর জন্যই।" (
আল কোরআন ২০ঃ১৩২
)
বিভিন্ন রেওয়ায়েতে বর্ণিত আছে, কারো
রুজির অভাব
দূর করবার
ইচ্ছা করলে
হুজুর পাক
(স:) তাকে
নামাজ পরবার
তাকীদ করতেন
এবং উক্ত
আয়াত শরীফ
তেলাওয়াত করে বলতেন, রিজিকের প্রশস্ততা
একমাত্র এহ্তেমামের
সাথে নামাজ
পড়ার উপরই
নির্ভর করে।ওলামায়ে
কেরাম বলেন,
এই আয়াতে
বলা হয়েছে
অন্যকে নামাজ
পড়ার তাকীদের
সাথে সাথে
নিজেও নামাজের
পাবন্দী করবে।এর
তাত্পর্য এই
যে , এটা
অধিক কার্যকরী। কেননা
মোবাল্লেগ তার তাবলীগের বিষয়ের উপর
যদি নিজে
আমল করে
তবে শ্রোতারা
সহজেই সেটা
কবুল করেন।এই
জন্য আল্লাহপাক
আম্বিয়ায়ে কেরামগনকে হেদায়েতের জন্য আদর্শ
স্বরূপ পাঠিয়েছেন,
যেন আমলকারীদের
জন্য আমল
করা সহজ
হয় এবং
আপত্তি না
করতে পারে,
যে অমুক
হুকুম পালন
করা কি
সম্ভব? অত:পর রিজিকের
ওয়াদা করার
ভিতর এই
হিকমত রয়েছে
যে, সময়মত
নামাজ আদায়
করলে দৃশ্যত
অনেক সময়
ব্যবসা বানিজ্যে
কিছুটা ক্ষতি
পরিলক্ষিত হয়। তাই বলে
দিয়েন যে,
রিজিকের চিন্তা
আপনি করবেন
না ,সেটা
তো আমারই
দায়িত্ব।
তারপর বলা
হয় যে
আখিরাতের সুফল
একমাত্র পরহেজগার
ব্যক্তিদের জন্যই। তাতে অন্য
কারো কোন
অংশ নাই।
2 comments:
আলহামদুলিললাহ
জাযাকাল্লাহ খইরন
Post a Comment